Please enable javascript.
জিতিন প্রসাদ | 6,07,158 | BJPWON |
প্রার্থী নাম | ভোট | রেজাল্ট |
---|---|---|
আদর্শ পান্ডে | 1,726 | INDLOST |
আনিস আহমেদ খান (ফুল বাবু) | 89,697 | BSPLOST |
আশিস কুমার | 1,850 | INDLOST |
ভগবত শরণ গঙ্গওয়ার | 4,42,223 | SPLOST |
মহম্মদ শাহিদ হোসেন | 1,846 | INDLOST |
NOTA | 6,741 | NOTALOST |
প্রমোদ ভাই প্যাটেল ওরফে পি.কে. | 1,539 | INDLOST |
রাজীব কুমার সাক্সেনা | 3,809 | BKRDLOST |
সঞ্জয় কুমার ভারতী | 1,631 | RTSMJDLOST |
সুশীল কুমার শুক্লা | 2,727 | INDLOST |
পিলভিট লোকসভা কেন্দ্র উত্তর ভারতের উত্তর প্রদেশের ৮০টি সংসদীয় নির্বাচনী এলাকার একটি। পিলভিট লোকসভা কেন্দ্র পাঁচটি বিধানসভা নিয়ে গঠিত। বিধানসভা কেন্দ্রগুলি হল-বাহেরি, পিলভিট, বারখেরা, পুরানপুর, বিলাসপুর। পিলভিট বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। পিলভিট লোকসভা কেন্দ্রের পাঁচটি বিধানসভা আসনের মধ্য়ে বাহারি ছাড়া সবকটিতেই ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। বাহারিতেই একমাত্র সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী আতাউরর রহমান বিধানসভা ভোটে জয়ী হন। এই লোকসভা আসনটি সাধারণ বিভাগের জন্য সংরক্ষিত।
এটি একটি গ্রামীণ সংসদীয় আসন। পিলভিটে সাক্ষরতার হার হল ৬০.৫৭ শতাংশ। ২০১৪ সালের তথ্য অনুযায়ী, এখানে ১৬ লাখ ভোটার রয়েছে। এর মধ্যে ৯,০৩,৪১৪ জন পুরুষ এবং ৭,৬৭,৬৮৭ জন মহিলা। এখানে তপশিলি জাতি জনসংখ্যা ১৬.০২ শতাংশ এবং তফসিলি উপজাতি ০.০৭ শতাংশ। ১৯৮৪ সাল থেকে এই আসনে আঁচড় কাটতে পারেনি কংগ্রেস। পিলভিটে হিন্দু ভোটারদের পাশাপাশি মুসলিম ভোটারদেরও বিশেষ প্রভাব রয়েছে। পিলভিটের জনসংখ্য়ার ৩০ শতাংশ মুসলিম। ১৯৫১ সালে এই আসনে প্রথম নির্বাচন হয়। জয় পায় কংগ্রেস।
এরপর ১৯৫৭, ১৯৬২, ১৯৬৭ সালে প্রজা সোশ্যালিস্ট পার্টির নিয়ন্ত্রণে ছিল এই লোকসভা আসন। ১৯৭১ সালে ফের ক্ষমতায় ফেরে কংগ্রেস। তবে ১৯৭৭ সালের ভোটে হারে কংগ্রেস। এই আসনে কংগ্রেসের প্রত্যাবর্তন হয় ১৯৮০ ও ১৯৮৪ সালে। তবে এই আসন থেকে ১৯৮৪ সালেই শেষবারের মতো জয় পায় গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি। এরপর থেকেই পিলভিটে শুরু হয় বিজেপির যুগ। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত টানা চারবার জিতেছিলেন বিজেপি প্রার্থী মানেকা গান্ধী। ২০০৯ সালে ছেলে বরুণ গান্ধীর জন্য এই আসনটি ছেড়ে দিয়েছিলেন মানেকা গান্ধী।
বরুণ সেবার এই আসন থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে ফের আবার এই আসন থেকে লড়াই করেন মানেকা। ষষ্ঠবারের জন্য এখান থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে পিলভিট লোকসভা আসনে বড় জয় পান বিজেপির বরুণ গান্ধী। বরুণ পরাজিত করেন সমাজবাদী পার্টি প্রার্থী হেমরাজ ভর্মাকে। বরুণের প্রাপ্ত ভোট ছিল ৭,০৪,৫৪৯। অন্যদিকে, হেমরাজ পেয়েছিলেন ৪,৪৮,৯২২টি ভোট। বরুণের মোট ভোট ছিল মোট ভোটের ৫৯.৩৮ শতাংশ। হেমরাজ পেয়েছিলেন ৩৭.৮৩ শতাংশ। বরুণ হেমরাজকে হারিয়ে ছিলেন ২,৫৫,৬২৭ ভোটে।
তিন দশক ধরে এই আসন সঞ্জয় গান্ধীর স্ত্রী মানেকা গান্ধী এবং ছেলে বরুণ গান্ধীর হাতেই রয়েছে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে পিলভিটে ভোট পড়েছিল ৬২.৮ শতাংশ। নিরঙ্কুশ ভোটে জয়ী হয়েছিলেন বিজেপির মানেকা গান্ধী। মানেকা সেবার পেয়েছিলেন ৫২ শতাংশ ভোট। নিকটমত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তথা সমাজবাদী পার্টির বুধসেন ভার্মার সঙ্গে তাঁর জয়ের ব্যবধান ছিল ৩ লাখেরও বেশি। ২০১৪ সালে মানেকার ঝুলিতে ছিল ৫২.০১ শতাংশ ভোট, সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী পেয়েছিলেন ২২.৮ শতাংশ ভোট। মোট ১০,৫০,৫৪৭ ভোটের মধ্যে মানেকা পেয়েছিলেন ৫,৪৬, ৯৩৪ ভোট।
২০০৯ সালেও পিলভিটে গেরুয়া ঝড় বয়ে যায়। সেবার এই আসনে প্রার্থী হয়েছিলেন মানেকা পুত্র বরুণগান্ধী। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের ভিএম সিংকে পরাজিত করেন। সেবার বরুণের প্রাপ্ত ভোট ছিল ৪,১৯,৫৩৯। অন্য়দিকে ভিএম সিং পেয়েছিলেন ১,৩৮,০৩৮। ২০০৪ ও ১৯৯৯-এও এই আসন থেকে জয় পেয়েছিল বিজেপি। ২০০৪ সালে বিজেপি মানেকা গান্ধীর পরাজিত করেন সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী সত্যপাল গংওয়ারকে। অন্য়দিকে ১৯৯৯ সালে মানেকার কাছে পরাজিত হন বিএসপি প্রার্থী আনিস আহমেদ খান।
বীরভূম | কলকাতা দক্ষিণ | বনগাঁ | ব্যারাকপুর | দমদম | বারাসাত | বসিরহাট | কলকাতা উত্তর | হাওড়া | উলুবেরিয়া | শ্রীরামপুর | হুগলি | আরামবাগ | তমলুক | ঘাটাল | মেদিনীপুর | দার্জিলিং | বাঁকুড়া | রায়গঞ্জ | বিষ্ণুপুর | বালুরঘাট | মালদহ উত্তর | বর্ধমান দুর্গাপুর | আলিপুরদুয়ার | জলপাইগুড়ি | জঙ্গিপুর | মুর্শিদাবাদ | রানাঘাট | জয়নগর | মথুরাপুর | ঝাড়গ্রাম | পুরুলিয়া | বর্ধমান পূর্ব | ডায়মন্ড হারবার | যাদবপুর | কাঁথি | বহরমপুর | কৃষ্ণনগর | মালদহ দক্ষিণ | বোলপুর | আসানসোল | গান্ধীনগর | বেগুসরাই | ওয়ানাড় | তিরুবনন্তপুরম | পূর্ব দিল্লি | নয়াদিল্লি | পুরী | হায়দরাবাদ | লখনউ | রায়বরেলি | অমেঠি | বারাণসী