www.fgks.org   »   [go: up one dir, main page]

বিষয়বস্তুতে চলুন

ইউরেনাইট

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার একটি পুরনো সংস্করণ, যা WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১৬:২৯, ১২ মে ২০১১ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (r2.7.1) (রোবট যোগ করছে: ko:우라니나이트)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক, যা বর্তমান সংস্করণ থেকে ব্যাপকভাবে ভিন্ন হতে পারে।

ইউরেনাইট
সাধারণ তথ্য
শ্রেণীখনিজ
রাসায়নিক সূত্রইউরেনিয়াম অক্সাইড, UO2
সনাক্তকরণ
বর্ণকাও বা বাদামী
স্ফটিক রীতিবৃহৎ, botryoidal, দানাদার. Crystals uncommon.
স্ফটিক পদ্ধতিIsometric
বিদারণIndistinct
ফাটলConchoidal to uneven
কাঠিন্য মাত্রা৫ - ৬
ঔজ্জ্বল্যSubmetallic, greasy
ডোরা বা বর্ণচ্ছটারঙের মতই, কালো বা বাদামী
আপেক্ষিক গুরুত্ব৭.৫ - ১০
প্রতিসরাঙ্কঅনচ্ছ
Pleochroismনেই
দ্রাব্যতাসালফিউরিক, নাইট্রিক এবং হাইড্রোক্লোরিক এসিডে দ্রবণীয়।
প্রধান বৈচিত্র্য
পিচব্লেন্ডম্যাসিভ

ইউরেনাইট একটি ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ খনিজ পদার্থ। এর মধ্যে মূলত ইউরেনিয়াম অক্সাইড থাকে। ইউরেনিয়ামের অক্সাইডের মধ্যে মূলত UO2 বা UO3 থাকে। এছাড়াও এতে সীসা, থোরিয়াম এবং বিরল মৃত্তিকা মৌলসমূহের অক্সাইডও উপস্থিত থাকে। সাধারণ্য এই খনিজের প্রচলিত নাম হচ্ছে পিচব্লেন্ড; এখানে পিচ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছিল তার কালো রঙের জন্য, আর ব্লেন্ড শব্দটি জার্মান খনি মালিক ও কর্মচারীরা এমন সব খনিজের জন্য ব্যবহার করতো যাতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ধাতব পদার্থ রয়েছে কিন্তু তা অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক নয়। সকল ইউরেনাইট খনিজেই তেজস্ক্রিয় ভাঙনের মাধ্যমে রেডিয়াম সৃষ্টি হয়। এই খনিজ পদার্থটি থেকেই মেরি কুরি ও তার দল রেডিয়াম আবিস্কার করেছিলেন। ইউরেনাইটে সামান্য পরিমাণ সীসা সমাণুক থাকে যার মধ্যে রয়েছে Pb-২০৬ এবং Pb-২০৭, এছাড়াও তেজস্ক্রিয় ভাঙনের সর্বশেষ উৎপাদ হিসেবে যথাক্রমে U-২৩৮ এবং U-২৩৫ থেকে থাকে।