২০২৩–২৪ স্বাধীনতা কাপ (বাংলাদেশ)
বিবরণ | |
---|---|
স্বাগতিক দেশ | বাংলাদেশ |
তারিখ | বাছাই পর্ব: ২০–২৩ অক্টোবর ২০২৩ চুড়ান্ত পর্ব: ২৭ অক্টোবর – ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ |
দল | ১৩ |
মাঠ | ৩ (৩টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | বসুন্ধরা কিংস (১ম শিরোপা) |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ২২ |
গোল সংখ্যা | ৪৫ (ম্যাচ প্রতি ২.০৫টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | (ঢাকা আবাহনী) (শেখ জামাল ডিসি) (বসুন্ধরা কিংস) (৩টি গোল করে) |
সেরা খেলোয়াড় | (বসুন্ধরা কিংস) |
সেরা গোলরক্ষক | (বসুন্ধরা কিংস) |
ফেয়ার প্লে পুরস্কার | ঢাকা মোহামেডান |
২০২৩–২৪ স্বাধীনতা কাপ, যা ২০২৩ স্বাধীনতা কাপ নামেও পরিচিত, এটি স্বাধীনতা কাপের ১৩তম সংস্করণ আসর, বাংলাদেশের শীর্ষ ডিভিশন ক্লাব এবং সার্ভিস দল ফুটবল কাপ টুর্নামেন্ট।[১] টুর্নামেন্টে মোট ১৩টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।[২][৩]
ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস । তারা ৫ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে শেখ রাসেলকে ২(৪)−২(১) পেনাল্টি শুট আউটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে।[৪]
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে ফাইনালে মোহামেডানকে ২–১ গোলে ব্যবধানে পরাজিত করে বসুন্ধরা কিংস এবারের স্বাধীনতা কাপের আসরের শিরোপা বিজয়ী[৫]
অংশগ্রহণকারী দলগুলো[সম্পাদনা]
নিচের তেরোটি দল টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।
দল | অংশগ্রহণ | আগের সেরা সাফল্য |
---|---|---|
বাংলাদেশ পুলিশ এফসি | ৩য় | সেমি-ফাইনাল (২০২১–২২) |
বসুন্ধরা কিংস | ৪র্থ | বিজয়ী (২০১৮, ২০২২-২৩) |
ব্রাদার্স ইউনিয়ন | ১১তম | কোয়ার্টার ফাইনাল (২০১৮-১৮, ২০২৮) |
চট্টগ্রাম আবাহনী | ৮ম | বিজয়ী (২০১৬) |
ঢাকা আবাহনী | ১৩তম | বিজয়ী (১৯৯০, ২০২১-২২) |
ঢাকা মোহামেডান | ১৩তম | বিজয়ী (১৯৭২, ১৯৯১, ২০১৪) |
ফর্টিস এফসি | ২য় | গ্রুপ পর্যায় (2022-23) |
রহমতগঞ্জ এমএফএস | ১৩তম | সেমি-ফাইনাল (২৯১৭-১৮) |
শেখ রাসেল | ৯ম | বিজয়ী (২০১৩) |
শেখ জামাল | ৯ম | রানার্স আপ (২০১২-১৩) |
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | ৩য় | কোয়ার্টার ফাইনাল (১৯৯১) |
বাংলাদেশ নৌবাহিনী | ৩য় | গ্রুপ-পর্যায় (২০২৩-২৩) |
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী | ৩য় | গ্রুপ-পর্যায় (২০২২-২৩) |
ভেন্যু[সম্পাদনা]
মূলত কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামকে টুর্নামেন্টের অন্যতম আয়োজক ভেন্যু হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, তবে জেলা ক্রিকেট লীগ কুমিল্লা জেলা ক্রীড়া সংস্থাকে জেলা স্টেডিয়ামকে ঋণ দিতে বাধা দিয়েছে। তাই চারটির পরিবর্তে তিনটি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে টুর্নামেন্ট।[৬]
মুন্সীগঞ্জ | ||
---|---|---|
শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লে. মতিউর রহমান স্টেডিয়াম | ||
ক্ষমতা: ১০,০০০ | ||
গোপালগঞ্জ | ঢাকা | |
শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়াম | বসুন্ধরা কিংস এরিনা | |
ক্ষমতা: ৫,০০০ | ক্ষমতা: ১৪,০০০ |
ম্যাচ পর্ব এবং তারিখ[সম্পাদনা]
তারিখ/বছর | ম্যাচ পর্ব | ম্যাচের তারিখ |
---|---|---|
২৭ অক্টোবর-১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | যোগ্যতার পর্যায় | ২০-২৩ অক্টোবর ২০২৩ |
গ্রুপ পর্যায় | ২৭ অক্টোবর - ১ ডিসেম্বর ২০২৩ | |
কোয়ার্টার ফাইনাল | ৩-৪ নভেম্বর ২০২৩ | |
সেমি-ফাইনাল | ৭ নভেম্বর ২০২৩ | |
ফাইনাল | ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ |
ড্র[সম্পাদনা]
ড্র অনুষ্ঠানটি ২৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে বাফুফে হাউস মতিঝিল, ঢাকার তৃতীয় তলায় অনুষ্ঠিত হয়। চারটি গ্রুপে বিভক্ত ছিল তেরটি দল। প্রতিটি গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুটি দল নকআউট পর্বে উঠবে।[৭]
গ্রুপ সারাংশ[সম্পাদনা]
বাছাই পর্ব-১ | বাছাই পর্ব-২ |
---|---|
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ফুটবল দল | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ফুটবল দল |
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ফুটবল দল | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল দল |
ম্যাচ রেফারি[সম্পাদনা]
- রেফারি
- সহকারী রেফারি
(†): রেফারি এবং সহকারী রেফারি উভয় হিসাবে কাজ করে।
বাছাই পর্ব[সম্পাদনা]
দল ১ | ফলাফল | দল ২ |
---|---|---|
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | ২–০ | বাংলাদেশ বিমান বাহিনী |
দল ১ | ফলাফল | দল ২ |
---|---|---|
বাংলাদেশ নৌবাহিনী | ২–০ | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
দল ১ | ফলাফল | দল ২ |
---|---|---|
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী | ২–০ | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
ম্যাচ[সম্পাদনা]
প্লে-অফ[সম্পাদনা]
সব সময় স্থানীয় (ইউটিসি+০৬:০০)
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী | ০–২ | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় | ০–২ | বাংলাদেশ নৌবাহিনী |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
অতিরিক্ত প্লে-অফ[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী | ২–০ | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
গ্রুপ পর্ব[সম্পাদনা]
গ্রুপ টেবিলে রঙের চাবিকাঠি | |
---|---|
গ্রুপ বিজয়ী এবং রানার্স আপ নকআউট পর্বে অগ্রসর হবে |
টাইব্রেকার[সম্পাদনা]
প্রত্যেক দলের পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে দলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় (জয়ের জন্য ৩ পয়েন্ট, ড্রয়ের জন্য ১ পয়েন্ট, হারের জন্য ০ পয়েন্ট), এবং যদি পয়েন্টের সমতা হয় তবে গ্রুপ পর্বের সবগুলো খেলা শেষে নিম্নে বর্ণিত মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে শীর্ষ দুই দল নির্ণয় করা হবে:
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের ম্যাচে পয়েন্ট;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের গোল পার্থক্য;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের গোল সংখ্যা;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের হেড-টু-হেড গোল পার্থক্য;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান, তাদের হেড-টু-হেড গোল সংখ্যা;
- যেসকল দলের পয়েন্ট সমান এবং তারা যদি সর্বশেষ ম্যাচে একে অপরের মুখোমুখি হয়, তবে তাদের মধ্যে পেনাল্টি শুট-আউট;
- গ্রুপ পর্বের সকল ম্যাচে সর্বনিম্ন শাস্তিমূলক পয়েন্ট (একটি নির্দিষ্ট ম্যাচে একজন খেলোয়াড়ের জন্য শুধুমাত্র একটি নিয়ম প্রয়োগ করা হবে):
- হলুদ কার্ড = −১ পয়েন্ট;
- এক ম্যাচে দুটি হলুদ কার্ডের জন্য বহিষ্কার = −৩ পয়েন্ট;
- লাল কার্ড = −৩ পয়েন্ট;
- হলুদ কার্ডের পর সরাসরি লাল কার্ড = −৪ পয়েন্ট;
- লটারি।
গ্রুপ এ[সম্পাদনা]
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বাংলাদেশ পুলিশ এফসি | ২ | ২ | ০ | ০ | ৩ | ০ | +৩ | ৬ | নকআউট পর্যায় অগ্রসর |
২ | শেখ জামাল | ২ | ১ | ০ | ১ | ৪ | ১ | +৩ | ৩ | |
৩ | ব্রাদার্স ইউনিয়ন | ২ | ০ | ০ | ২ | ০ | ৬ | −৬ | ০ |
বাংলাদেশ পুলিশ এফসি | ২–০ | ব্রাদার্স ইউনিয়ন |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
ব্রাদার্স ইউনিয়ন | ০–৪ | শেখ জামাল |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
শেখ জামাল | ০–১ | বাংলাদেশ পুলিশ এফসি |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
গ্রুপ বি[সম্পাদনা]
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ঢাকা আবাহনী | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৬ | ০ | +৬ | ৯ | নকআউট পর্যায় অগ্রসর |
২ | রহমতগঞ্জ এমএফএস | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৩ | +১ | ৪ | |
৩ | শেখ রাসেল | ৩ | ১ | ১ | ১ | ১ | ২ | −১ | ৪ | |
৪ | বাংলাদেশ বিমান বাহিনী | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৭ | −৬ | ০ |
ঢাকা আবাহনী | ২–০ | বাংলাদেশ বিমান বাহিনী |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
শেখ রাসেল | ০–০ | রহমতগঞ্জ এমএফএস |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী | ০–১ | শেখ রাসেল |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
রহমতগঞ্জ এমএফএস | ০–২ | ঢাকা আবাহনী |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
রহমতগঞ্জ এমএফএস | ৪–১ | বাংলাদেশ বিমান বাহিনী |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
ঢাকা আবাহনী | ২–০ | শেখ রাসেল |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
গ্রুপ সি[সম্পাদনা]
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | মোহামেডান | ২ | ০ | ২ | ০ | ৩ | ৩ | ০ | ২ | নকআউট পর্যায় অগ্রসর |
২ | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | ২ | ০ | ২ | ০ | ২ | ২ | ০ | ২ | |
৩ | ফর্টিস এফসি | ২ | ০ | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ২ |
মোহামেডান | ২–২ | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | ০–০ | ফর্টিস এফসি |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
ফর্টিস এফসি | ১–১ | মোহামেডান |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
গ্রুপ ডি[সম্পাদনা]
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | বসুন্ধরা কিংস | ২ | ১ | ১ | ০ | ১ | ০ | +১ | ৪ | নকআউট পর্যায় অগ্রসর |
২ | চট্টগ্রাম আবাহনী | ২ | ০ | ২ | ০ | ১ | ১ | ০ | ২ | |
৩ | বাংলাদেশ নৌবাহিনী | ২ | ০ | ১ | ১ | ১ | ২ | −১ | ১ |
বসুন্ধরা কিংস | ১–০ | বাংলাদেশ নৌবাহিনী |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
বাংলাদেশ নৌবাহিনী | ১–১ | চট্টগ্রাম আবাহনী |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
চট্টগ্রাম আবাহনী | ০–০ | বসুন্ধরা কিংস |
---|---|---|
নকআউট পর্ব[সম্পাদনা]
যোগ্যতা অর্জন করে[সম্পাদনা]
- নকআউট পর্বে আটটি দল জড়িত যারা গ্রুপ পর্যায় এর সময় তাদের প্রতিটি গ্রুপে শীর্ষ দুইয়ে শেষ করে।
বিপিএল ও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী প্রতিনিধিত্বকারী থেকে ৮টি দল যোগ্যতা অর্জন করে।
- নকআউট পর্বে, স্বাভাবিক খেলার সময় শেষে যদি একটি ম্যাচ গোলশূন্য শেষ হয়, অতিরিক্ত সময়ে (প্রতিটি ১৫ মিনিটের দুটি সময়) খেলাটি হবে এবং উক্ত খেলাটি শেষ পর্যন্ত মীমাংসা না হলে পরবর্তীতে পেনাল্টিশুট আউট করা হবে।
- যোগ্য দলসমূহ
গ্রুপ | চ্যাম্পিয়ন | রানার্সআপ |
---|---|---|
গ্রুপ এ | বাংলাদেশ পুলিশ এফসি | শেখ জামাল |
গ্রুপ বি | ঢাকা আবাহনী | রহমতগঞ্জ এমএফএস |
গ্রুপ সি | মোহামেডান | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
গ্রুপ ডি | বসুন্ধরা কিংস | চট্টগ্রাম আবাহনী |
বন্ধনী[সম্পাদনা]
কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | ||||||||
৩ ডিসেম্বর– | ||||||||||
বাংলাদেশ পুলিশ এফসি | ১ | |||||||||
১৫ ডিসেম্বর – | ||||||||||
রহমতগঞ্জ এমএফএস | ২ | |||||||||
রহমতগঞ্জ এমএফএস | ০ | |||||||||
৫ ডিসেম্বর – | ||||||||||
মোহামেডান | ১ | |||||||||
ঢাকা মোহামেডান (অ.স.প.) | ১ | |||||||||
১৮ ডিসেম্বর – | ||||||||||
চট্টগ্রাম আবাহনী | ০ | |||||||||
মোহামেডান | ১ | |||||||||
৩ ডিসেম্বর – | ||||||||||
বসুন্ধরা কিংস | ২ | |||||||||
ঢাকা আবাহনী (পে.) | ১(৩) | |||||||||
১৫ ডিসেম্বর – | ||||||||||
শেখ জামাল | ১(২) | |||||||||
ঢাকা আবাহনী | ০ | |||||||||
৫ ডিসেম্বর – | ||||||||||
বসুন্ধরা কিংস | ৪ | |||||||||
বসুন্ধরা কিংস | ২ | |||||||||
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী | ১ | |||||||||
কোয়ার্টার ফাইনাল[সম্পাদনা]
বাংলাদেশ পুলিশ এফসি | ১–২ | রহমতগঞ্জ এমএফএস |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
ঢাকা আবাহনী | ১–১ (অ.স.প.) | শেখ জামাল |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
পেনাল্টি | ||
৩–২ |
মোহামেডান | ১–০ (অ.স.প.) | চট্টগ্রাম আবাহনী |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
বসুন্ধরা কিংস | ২–১ | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
সেমি-ফাইনাল[সম্পাদনা]
রহমতগঞ্জ এমএফএস | ০–১ | মোহামেডান |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
ঢাকা আবাহনী | ০–৪ | বসুন্ধরা কিংস |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
|
ফাইনাল[সম্পাদনা]
মোহামেডান | ১–২ | বসুন্ধরা কিংস |
---|---|---|
|
প্রতিবেদন |
|
পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]
গোলদাতা[সম্পাদনা]
এই প্রতিযোগিতায় ২২টি ম্যাচে ৪৫টি গোল হয়েছে, যা ম্যাচ প্রতি গড়ে ২.০৫টি গোল (সম্পূর্ণ তারিখ অনুযায়ী)।
৩টি গোল
২টি গোল
স্যামুয়েল মেনসাহ কোনি (রহমতগঞ্জ এমএফএস)
মানস করিপভ (বাংলাদেশ পুলিশ এফসি)
এডিস ইবারগুয়েন গার্সিয়া (বাংলাদেশ পুলিশ এফসি)
সামিন ইয়াসির জুয়েল (রহমতগঞ্জ এমএফএস)
মুজাফফর মুজাফফরভ (ঢাকা মোহামেডান)
মিগুয়েল ফিগুইরা (বসুন্ধরা কিংস)
১টি গোল
রাকিব হোসেন (বসুন্ধরা কিংস)
মিনহাজুল আবেদীন বল্লু (ঢাকা মোহামেডান)
মুরাদ হোসেন চৌধুরী (রহমতগঞ্জ এমএফএস)
রফিকুল ইসলাম সুমন (রহমতগঞ্জ এমএফএস)
জুয়েল মিয়া (বাংলাদেশ বিমান বাহিনী)
রঞ্জু শিকদার (বাংলাদেশ সেনাবাহিনী)
ইমতিয়াজ রায়হান (বাংলাদেশ সেনাবাহিনী)
আরিফ হোসেন (ঢাকা মোহামেডান)
জাফর ইকবাল (ঢাকা মোহামেডান)
দীপক রায় (শেখ রাসেল কেসি)
রবিউল হাসান (ঢাকা আবাহনী)
নাবিব নেওয়াজ জীবন (ঢাকা আবাহনী)
হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাস (চট্টগ্রাম আবাহনী)
সেলিম রেজা (বাংলাদেশ নৌবাহিনী)
সাজ্জাদ হোসেন (ফুটবলার) (শেখ জামাল ডিসি)
ব্লাদিমির দিয়াজ (শেখ জামাল ডিসি)
ওয়াশিংটন ব্র্যান্ডাও (ঢাকা আবাহনী)
শাহরিয়ার ইমন (বাংলাদেশ সেনাবাহিনী)
কর্নেলিয়াস স্টুয়ার্ট (ঢাকা আবাহনী)
ভ্যালেরি গ্রিসিন (ফর্টিস এফসি)
ববুরবেক ইউলদাশভ (বসুন্ধরা কিংস)
মোহাম্মদ সোহেল রানা (বসুন্ধরা কিংস)
রবিনহো আজেভেদো (বসুন্ধরা কিংস)
সানডে এমানুয়েল (ঢাকা মোহামেডান)
উৎস: জিএসএ
বিজয়ী[সম্পাদনা]
২০২৩–২৪ স্বাধীনতা কাপ (বাংলাদেশ) বিজয়ী |
---|
বসুন্ধরা কিংস তৃতীয় শিরোপা |
পুরস্কার[সম্পাদনা]
টুর্নামেন্টের সমাপনীতে নিম্নলিখিত পুরস্কার প্রদান করা হয়:
ফেয়ার প্লে অ্যাওয়ার্ড | সেরা গোলরক্ষক | সেরা খেলোয়াড় | |||
---|---|---|---|---|---|
ঢাকা মোহামেডান[৮] | (বসুন্ধরা কিংস)[৮] |
(বসুন্ধরা কিংস)[৮] |
আরো দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "লিগ কমিটির দায়িত্ব নিয়েই চমকের ইঙ্গিত সালাউদ্দিনের!"। Offside Desk। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "ঢাবির হার দিয়ে শুরু ঘরোয়া ফুটবল মৌসুম"। www.dhakapost.com। ২০ অক্টোবর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "২৭ অক্টোবর স্বাধীনতা কাপ দিয়ে শুরু নতুন মৌসুম"। www.deshrupantor.com। ২৩ অক্টোবর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "Indy Cup Football: Bashundhara Kings clinch title beating Sheikh Russell KC in penalty shootout"। www.unb.com.bd। ৫ ডিসেম্বর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২৩।
- ↑ "১০ জন নিয়েই চ্যাম্পিয়ন কিংস"। www.dhakapost.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ "Abahani, Kings placed in separate groups"। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "আবারও কিংসের গ্রুপে চট্টগ্রাম আবাহনী, শেখ রাসেলের সঙ্গী আবাহনী"। www.kalerkantho.com। ২৩ অক্টোবর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ ক খ গ "Independence Cup Football: Bashundhara Kings clinch title beating Dhaka Mohammedan 2-1 in final"। www.unb.com.bd। ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০২৩।